খেরোর খাতা – লীলা মজুমদার
লীলা মজুমদারের কলমে যে-কোনও লেখাতেই ঝলসে ওঠে দুরন্ত কৌতুকের চকিত বিদ্যুৎ। এর উপর, তিনি যদি লেখেন রম্যরচনা, তাহরে সেই রচনার স্বাদ যে কতদূর রসালো এবং কী দারুণ মজাদার হয়ে উঠতে পারে, তার সঠিক পরিমাপ বোধহয় কল্পনাতেও কুলোবার নয়। তাঁর নিজস্ব খোশগল্পের ভাণ্ডারটিও অবাক-করা। প্রতিটি লেখার মধ্যেই দুর্দান্ত সব খোশগল্পকে দিয়েছেন জুড়ে। রম্যরচনার ক্ষেত্রে এক চিরকালীন সংযোজন – খেরোর খাতা’।
সূচিপত্র :
- ইউরোপিয়ান্স্ ওন্লি
- ইন্দ্রজাল
- ওষুধ
- কলকাতার রাস্তায়
- কালো সায়েব
- কুকুর
- কুসংস্কার
- খাওয়া-দাওয়া
- গরিবের ঘোড়া-রোগ
- গিন্নিদের প্রসঙ্গে
- গিরীশদা
- চোর
- ছেলে মানুষ কর
- জাঁ এরবের
- জানোয়ার পোষা
- জ্যাঠাইমার অর্থনীতি
- ঠকিয়ে খাওয়া
- ডাক্তার
- দজ্জাল মেয়ে
- দাদামশাই ও স্বেন হেদিন
- দিলীপ
- ধাপ্পাবাজ ইত্যাদি
- নেশাখোর
- পটোদিদি
- পাড়াপড়শি
- পূর্ণদার মাছ
- বইপাড়া
- বাঘ ও বিজয়মেসো
- বাঘের গল্প
- বিচিত্র গল্প
- বুটু ও পটোদিদি
- বেড়ালের কথা
- বোলপুরের রেল
- ভালবাসা
- ভ্-ভূত
- মাছ-ধরা
- মালিকানা
- মেয়ে-চাকরে
- মেয়েদের কথা
- রসের গল্প
- রেলগাড়িতে
- লেখকদের খোশগল্প
- শান্তিনিকেতন ১৯৩১
- সরল মানুষদের ঘোরপ্যাঁচ
- সাপ
- স্বামীরা
- হুদিনি ইত্যাদি