লীলা মজুমদারের কলমে যে-কোনও লেখাতেই ঝলসে ওঠে দুরন্ত কৌতুকের চকিত বিদ্যুৎ। এর উপর, তিনি যদি লেখেন রম্যরচনা, তাহরে সেই রচনার স্বাদ যে কতদূর রসালো এবং কী দারুণ মজাদার হয়ে উঠতে পারে, তার সঠিক পরিমাপ বোধহয় কল্পনাতেও কুলোবার নয়। তাঁর নিজস্ব খোশগল্পের ভাণ্ডারটিও অবাক-করা। প্রতিটি লেখার মধ্যেই দুর্দান্ত সব খোশগল্পকে দিয়েছেন জুড়ে।
লীলা মজুমদারের গল্প || Leela Majumdar Rachana Samagra
সূচিপত্র :
- আচার
- আপদ
- আমি
- আহিরিটোলার বাড়ি
- কী বুদ্ধি
- ক্যাবলাকান্ত
- গণশার চিঠি
- গরিবের ঘোড়া-রোগ
- গুণ করা
- গুপে
- ঘোতন কোথায়?
- চোর ধরা
- জ্যাঠাইমার অর্থনীতি
- টাকা চুরির খেলা
- টং লিং
- দিন-দুপুরে
- দিনের শেষে
- নটবরের কারসাজি
- পঞ্চমুখী শাঁখ
- পদিপিসির বর্মি বাক্স
- পেনেটিতে
- পেয়ারা গাছের নীচে
- বদ্যিনাথের বড়ি
- বনের ধারে
- বন্দুক ও ছোরা
- বহুরূপী
- বাঘের চোখ
- ভূতুড়ে গল্প
- ভূতের ছেলে
- ভ্-ভূত
- মন্দাকিনীর প্রেমকাহিনী
- মেজোমামার প্রতিশোধ
- যুগান্তর
- রেলগাড়িতে
- লক্ষ্মী ছেলে
- সত্যি নয়
- সর্বনেশে মাদুলি
- সেইখানে
- সেজোমামার চন্দ্র-যাত্রা
- শান্তিনিকেতন ১৯৩১
- হুঁশিয়ার
Facebook Comment