
ভারতের উত্তর প্রদেশের কল্পি নামক স্থানে ১৫২৮ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। মুঘল সম্রাট আকবরের অন্যতম সভাসদ ছিলেন বীরবল। আকবরের দরবারে গুণী ব্যক্তিদের যে বিশাল সমারোহ ছিল, এর মধ্যে নয়জন বিশিষ্ট…

আজকের ব্যস্ত সময়সূচীতে এবং সর্বজনীন প্রযুক্তিতে, আমরা ইন্টারনেটে আমাদের শিশুদেরকে বিনোদন পাওয়ার সুযোগ দিয়েছি। যাইহোক, কিছু গল্পের সাহায্যে আপনার ছোট্টের সাথে সামান্য গুণমানের সময় কাটাতে এবং তার সাথে কিছু জ্ঞান…

ঈশপ ছিলেন মিশরের ফারাও বাদশাহ আমাসিসের সময়কার লোক। সামস দ্বীপে তিনি বাস করতেন। ইয়াডমন নামে এক নাগরিকের ক্রীতদাস ছিলেন তিনি। ঈশপ দেখতে ছিলেন কদাকার কিন্তু বুদ্ধি ও হাস্যরসে ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী।…

লিও টলস্টয় রুশ সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক; এমনকি তাকে বিশ্ব সাহিত্যেরও অন্যতম শ্রেষ্ঠ ঔপন্যাসিক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। জ্ঞানার্জনে অসীম আগ্রহী; অদম্য অনুসন্ধিৎসু, অফুরন্ত জীবনীশক্তির অধিকারী ও কর্মোদ্যমী এই বিখ্যাত…

গোপাল ভাঁড় ছিলেন মধ্যযুগে নদিয়া অঞ্চলের একজন প্রখ্যাত রম্য গল্পকার, ভাঁড় ও মনোরঞ্জনকারী। তাঁর আসল নাম গোপাল চন্দ্র প্রামাণিক তিনি অষ্টাদশ শতাব্দীতে নদিয়া জেলার প্রখ্যাত রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের রাজসভায় নিযুক্ত ছিলেন।…

মোল্লা নাসিরউদ্দিন হোজ্জা ছিলেন একজন বেঁটে প্রকৃতির মানুষ। মাথায় পাগড়ি আর গায়ে জোব্বা পরে একটা গাধার ওপর চড়ে তিনি ঘুরে বেড়াতেন। হোজ্জাকে নিয়ে এক হাজারেরও বেশি গল্প চালু আছে। কোনো…

এক লোভী ধনী ও এক পরীর গল্প। পরী চুল গুলো ছিল অনেক লম্বা। এক লোভী ধনী এক পথে হেঁটে যাচ্ছিল। হঠাৎ এক পরীকে গাছে দেখতে পেল। আর লোকটি দেখে প্রথমত…

এ গল্পটি চারটি গরু নিয়ে। তিনটি কালো, একটি সাদা। তারা একটা বনের বিপদজনক জায়গায় বসবাস করত যেখানে হিংস্র প্রাণীদের আনাগোনা। একে অন্যের নিরাপত্তার জন্য তারা একসাথে থাকত এবং একে অপরের…

রূপকথার এক গ্রামের নদীর ধারে একটি ঘর ছিল যার নাম ছিল ‘এক হাজার আয়নার ঘর’। সেই গ্রামে সুন্দর হাসি মাখা মুখের একটি ছোট্ট মেয়ে ছিল। মেয়েটি একদিন তার বাবা মা’র…

এক ছিলেন সওদাগর, তাঁর একটি সামান্য ক্রীতদাস তাঁর একমাত্র ছেলেকে জল থেকে বাঁচায়। সওদাগর খুশি হয়ে তাকে মুক্তিতো দিলেনই, তা ছাড়া জাহাজ বোঝাই করে নানা রকম বাণিজ্যের জিনিস তাকে বকশিস…

নীলুর যে মামা আমেরিকা থাকেন তাকে সে কখনো দেখেনি। নীলুর জন্মের আগেই তিনি চলে গিয়েছিলেন। আর ফেরেননি। নীলুর এই মামার কথা বাসার সবাই বলাবলি করে। মা প্রায়ই বলেন, আহ্, সঞ্জুটা…